মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ১১ নভেম্বর পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মুশফিক আরিফ মারধরের শিকার হন। সেখান থেকে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে বরগুনা জেলা হাসপাতালে পাঠান। নির্বাচনের দিন পরীরখাল ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার পথে ডি এন কলেজের সামনে গেলে নৌকার প্রার্থী নাজমুল ইসলাম দলবল নিয়ে এসে হামলা করে গাড়ি ভাঙচুর করেন।
মামলার বিষয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নাজমুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার নামে একটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা হয়েছে। আমি নির্বাচন রেখে কেন তাঁর সঙ্গে মারামারি করতে যাব? তাঁরা ভোট কাটতে চেয়েছিলেন, স্থানীয় লোকজন তাঁদের প্রতিহত করছেন।’