র্যাবের তথ্য বলছে, বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার পর নানা পথ ঘুরে তিন কলেজশিক্ষার্থী কক্সবাজারে যায়। একজন শিক্ষার্থী বাড়ি থেকে ছয় লাখ টাকাও নেয়। তবে কক্সবাজার সৈকতে যাওয়ার পর দুই যুবক তাদের কিছু টাকা ছিনিয়ে নেন। এরপর এক রাত তারা হোটেল থেকে বেরই হয়নি। ভয় পেয়েই তারা আবার ঢাকায় ফিরে আসে।
এদিকে ওই ছাত্রীদের অপহরণের অভিযোগে মামলা করেছিলেন যে অভিভাবক, তিনি পেশায় আইনজীবী। তিনি সোমবার সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘হাফসা নামের ওই নারীর খপ্পরে পড়েই আমার বোনসহ তিনজন বাড়ি ছেড়েছিল বলে জানতে পেরেছি। মামলার একজন আসামি ওই হাফসার সঙ্গে আমার বোনসহ অন্যদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল। যাদের নামে আমি মামলা করেছি, তারা মানব পাচারকারী চক্রের সদস্য কি না, সেটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তদন্ত করে দেখবেন।’
এই আইনজীবী বলেন, তাঁর বোনই বাসা থেকে ছয় লাখ টাকা নিয়েছিল। এর মধ্যে পাঁচ লাখ টাকা র্যাব উদ্ধার করেছে।