সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অনুমান, দুর্নীতির কারণে ৫ হাজার ৪০০ কোটি থেকে ১০ হাজার ৮০০ কোটি ডলার খোয়া যেতে পারে।
অন্যদিকে জার্মানির কিল ইনস্টিটিউট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমির (আইএফডব্লিউ কিল) তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত কিয়েভকে দেওয়া মোট সহায়তার পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ১০০ কোটি ডলার। বিপরীতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার দাবি করেছেন, তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেনের অধীন শুধু যুক্তরাষ্ট্রই ইউক্রেনকে ৩৫ হাজার কোটি ডলার দিয়েছে।
২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে কী পরিমাণ বিদেশি অর্থ চুরি হয়েছে, তা কিয়েভের দুর্নীতি দমন সংস্থাগুলো প্রকাশ না করলেও দেশটিতে একের পর এক বড় ধরনের দুর্নীতির খবর প্রকাশ পাচ্ছে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে খাদ্য সংগ্রহের চুক্তিতে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির একটি ঘটনা ফাঁস হয়, যার ফলে তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেক্সি রেজনিকভকে পদত্যাগ করতে হয়।
এর কয়েক মাস পরেই সুপ্রিম কোর্টের চেয়ারম্যান ভসেভোলোড নিয়াজেভকে ২৭ লাখ ডলার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়।


