
স্বপন কণ্ডু বলেন, “দিনটা শুরু হয় পত্রিকা নিয়ে। অনেক কষ্ট আছে, কিন্তু এই কাজটাই আমার জীবন।” স্থানীয়দের মতে, স্বপন কণ্ডুর মতো মানুষরা শহরের সংবাদ পরিবেশনে নীরবে বড় ভূমিকা রাখছেন। তাকে দেখে নতুন প্রজন্মের অনেকেই এখনও নিবেদিতভাবে কাজ করার অনুপ্রেরণা পান।


