আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস । বিশ্ব শিক্ষক দিবস প্রতিবছর ৫ অক্টোবর বিশ্বব্যাপি পালন করা হয়। ২০২৫ এর প্রতিপাদ্য বিষয় হলো: শিক্ষকতা পেশা : মিলিত প্রচেষ্টার দীপ্তি। যা বৈশ্বিক সমস্যাগুলোর সমাধান খুঁজতে শিক্ষার অপরিহার্য ভূমিকার ওপর আলোকপাত করে। আজকের শিক্ষক দিবসে জাতীয় ও চাঁদপুরের সকল শিক্ষক নেতৃবৃন্দের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ।
সক্রেটিসের মৃত্যুর পর তাঁর ছাত্র এরিস্টোটল শোক বইয়ে লিখেছিলেন,‘‘ আমি আমার জীবনের জন্যে আমার পিতার কাছে ঋণী আর আমার শিক্ষার জন্যে আমি আমার শিক্ষক সক্রেটিসের নিকট ঋণী। ’’
গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল আরোও বলেছেন,“ যাঁরা শিশুদের শিক্ষাদানে ব্রতী তাঁরা অবিভাবকদের থেকেও অধিক সম্মাননীয়। পিতামাতা আমাদের জীবনদান করেছেন ঠিকই। কিন্ত শিক্ষকরা সেই জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেন।”
জার্মানির সাবেক চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল বলেছেন,‘ শিক্ষকরা সাধারণ মানুষ নন, তাই যোগ্যতা ছাড়া শিক্ষকতা পেশা গ্রহণ করা কাম্য নয়। জার্মানির বিচারক, চিকিৎসক ও প্রকৌশলীরা যখন সে দেশের সর্বোচ্চ বেতনভোগী শিক্ষকদের সমতুল্য বেতন প্রদানের অনুরোধ জানিয়ে আরোও বলেন,‘ যাঁরা আপনাদের শিক্ষাদান করেছেন-তাঁদের সঙ্গে কীভাবে আপনাদের তুলনা করি ? ’ প্রকৃতপক্ষে আদর্শ শিক্ষকই হলেন সমাজের শ্রেষ্ঠ সন্তান।
সংগত কারণেই শিক্ষকের সামাজিক অবস্থান ও মর্যাদার কথা বলতে গেলে যোগ্যতা, দায়িত্ব ও কর্তব্যের বিষয়টি সামনে চলে আসে। শিক্ষককে হতে হবে গবেষণাধর্মী ও সৃষ্টিশীল। তাঁর কর্তব্যনিষ্ঠা, নিরলস শ্রমশীলতা ও কঠোর নিয়ম-শৃঙ্খলাবোধ শিক্ষার্থীদের প্রেরণার উৎস। তাঁর চারিত্রিক দৃঢ়তা হবে ‘ গ্রানাইটশীলের’ মতো কঠিন।’
পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু বলেছিলেন,‘পৃথিবীতে যে যত মহৎ হোক না কেন, সে কোনো না কোনো শিক্ষকের অধীনে জ্ঞান অর্জন করেছে।’
খ্যাতনামা সাংবাদিক এ্যান্ডি রনি বলেন,‘ বেশিরভাগ লোককে বড়জোর ৫ থেকে ৬ জনের বেশি স্মরণ করে না, কিন্তু একজন শিক্ষককে হাজার হাজার মানুষ আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে।’’
নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছিলেন,‘ একমাত্র শিক্ষাই হচ্ছে বিশ্বকে বদলানোর মোক্ষম অস্ত্র।’
এখন প্রশ্ন হলো-সর্বোপরি শিক্ষকগণ হচ্ছে-জাতি গড়ার কারিগর। এ মহান পেশার প্রতি শিক্ষকগণকে যত্নবান, নিষ্ঠাবান এবং আন্তরিক হওয়া একান্তই বাঞ্চনীয় । সুন্দর সমাজ, সুন্দর দেশ তথা সুন্দর পৃথিবীর জন্য গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা অপরিহার্য ; আর সেজন্য মেধাসম্পন্ন ও যোগ্য শিক্ষকের কোনো বিকল্প নেই।
১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা ঘোষণা করে, ‘শিক্ষা লাভ মানুষের মৌলিক অধিকার এবং ব্যক্তিত্ব বিকাশের হাতিয়ার।’ এরই ফলে ১৯৫২ সালে বিশ্ব শিক্ষক সংঘ গঠিত হয়। এরপর আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত বিশেষজ্ঞদের এক সভায় শিক্ষকদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা এবং তা সমাধানের জন্য কিছু প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।
এ ইউনেস্কো বা আইএলও’র সুপারিশকেই ‘শিক্ষক সনদ’ বলা হয়। বিশ্বের ১৭২টি দেশের ২১০টি শিক্ষক সংগঠনের প্রতিনিধিত্বশীল সংস্থা এডুকেশন ইন্টারন্যাশনালের ক্রমাগত অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৪ সালে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর ২৬তম অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ইউনেস্কোর তৎকালীন মহাপরিচালক ড.ফ্রেডারিক মেয়রের যুগান্তকারী ঘোষণার ফলে ওই বছর থেকে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়ে আসছে ।
১৯৯৫ সালে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও প্রথমবারের মতো সরকারি উদ্যোগে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদ্যাপিত হয়। ১৯৭৩ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণ করা হলেও মাধ্যমিক,উচ্চমাধ্যমিক ও ডিগ্রি পর্যায়ে সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্যের কবলে পড়ে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ৯৫ % বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক সমাজ ন্যূনতম পেশাগত অধিকার ও মর্যাদাবঞ্চিত চরম এক লজ্জাজনক ও বেদনাদায়ক অবস্থার মধ্যে দিনযাপন করতে থাকে।
বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য যেমন ছিল না কোনো চাকরিবিধি, আবার তেমনই ছিল না কোনো বেতন স্কেল। আর অন্যান্য কোনো ভাতার কথা কল্পনাতেও আনা যেত না। তাই বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা কোনোভাবেই সম্মানজনক পেশা বা চাকরি ছিল না। ফলে তখন থেকে বেসরকারি শিক্ষকরা আন্দোলনে নামেন। পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বেসরকারি শিক্ষকদের এ দুরবস্থা জেনে মর্মাহত হন।
তিনি তাৎক্ষণিকভাবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য চাকরিবিধি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন এবং বেসরকারি শিক্ষকদের জাতীয় বেতন স্কেলে অন্তর্ভুক্ত করে সরকারি কোষাগার থেকে বেতন স্কেলের ৫০ % অর্থ প্রদানের নির্দেশ দেন।
১৯৮০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে তা কার্যকর হয়। সেদিনকার সেই সম্মানজনক অর্জনের সিঁড়ি বেয়ে আজ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিও’র মাধ্যমে জাতীয় বেতন স্কেলের ১০০ % বেতনের অর্থ সরকারি কোষাগার থেকে পায়।
এদিকে চাঁদপুরের সকল বেসরকারি স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি আদায়ের শীর্ষ শিক্ষক নেতা হিসেবে অনেকেই পরিচিতি লাভ করেন। চাঁদপুরের বেসরকারি স্কুল,কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি আদায়ের কঠিন আন্দোলন-সংগ্রামে বাকশিসসহ কেন্দ্রিয় ৩৭ টি শিক্ষক সংগঠনের নেতৃত্বদানকারী ‘ জাতীয় শিক্ষক-কর্মচারী ফ্রন্টে’র ব্যানারে শিক্ষকদের রুটি-রুজি ও আত্মমর্যাদা রক্ষার আন্দোলনে সরাসরি এ নেতৃবৃন্দ যোগদান করেন। যাঁরা সংগঠনের জন্যে সময়,অর্থ, দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন, উপদেশ দিয়ে এর গতি সঞ্চার করে আজ পর্যন্ত রেখেছেন তিনিও তাদের তাঁরাই ছিলেন প্রথম কাতারের শিক্ষকনেতৃবৃন্দ।
১৯৯৪ সালের সেরা শিক্ষক আন্দোলনে নেতৃত্বে তাঁর সাথে শিক্ষক নেতৃবৃন্দ ছিলেন- বাকশিস সভাপতি অধ্যক্ষ ড.আলমগীর কবির পাটওয়ারী, সম্পাদক অধ্যক্ষ সাফায়াৎ আহমেদ ভূঁইয়া, কেন্দ্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক মতলবের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন,কেন্দ্রিয় সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সদরের অধ্যক্ষ হারুন অর রশিদ,কেন্দ্রিয় শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মতলবের মো.মোশারেফ হোসেন, কচুয়ার অধ্যাপক মনিরুজ্জামান, মতলবের মরহুম অধ্যক্ষ ছালামত উল্লাহ, মরহুম অধ্যাপক সফিউল আযম শাহাজাহান ও হাজীগঞ্জের অধ্যক্ষ আজহারুল কবীর ও অধ্যক্ষ সোয়েব আহমেদ।
মাধ্যমিক পর্যায়ের জেলা সদরের মরহুম আলতাফ হোসেন চৌধুরী, প্রধানশিক্ষক মরহুম সাখাওয়াত হোসেন, প্রধানশিক্ষক মরহুম আলী মোহাম্মদ, প্রধানশিক্ষক মরহুম নুর হোসেন, প্রধানশিক্ষক আব্বাস উদ্দিন, শাহরাস্তির মরহুম ছিদ্দিকুর রহমান,মতলবের শহিদুল্লাহ প্রধান,প্রধানশিক্ষক সূর্যকুমার নাথ, ফরিদগঞ্জের মরহুম সিরাজুল ইসলাম, সদরের অধ্যাপক হাসান আলী, অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ,অধ্যাপক আলাউদ্দিন, অধ্যাপক খোরশেদ আলম, মরহুম আবদুল মান্নান মিয়াজী , প্রধান শিক্ষক খোরশেদ আলম, মো.বিলাল হোসেন, ফরিদগঞ্জের মরহুম মাও.সালাউদ্দিন, মরহুমা কানিজ বতুল চৌধুরী প্রধানশিক্ষক মোহাম্মদ হোসেন পাটওয়ারী, প্রধানশিক্ষক পঙ্কজ বিহারী, অরুণ কমুার মজুমদার, প্রিয়তোষ কর্মকার, প্রধানশিক্ষক মোমেনা খাতুন, প্রধানশিক্ষক ছায়া পোদ্দার, মতলবের প্রধান শিক্ষক বোরহান উদ্দিন ও হাইমচরের আবদুল মতিন ও আবদুল গনি প্রমুখ।
শিক্ষকদের চাকুরি জাতীয়করণ করার সময় মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাকেও পর্যায়ক্রমে সরকারি করার কথা থাকলেও এর পরবর্তী সরকারগুলো নানাবিধকারণে কিংবা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হাসিলের লক্ষ্যে তারাও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ফলে ওই সরকারগুলোর আমলে শিক্ষকরা ধর্মঘট,হরতাল, কর্মবিরতি, সমাবেশ, মহাসমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন কর্মসূচি স্মারকলিপি পেশ,আলোচনা,পর্যালোচনা,মিটিং,মিছিল,কালো ব্যাচ ধারণ, কালো পতাকা উড্ডয়ন, এমপি-মন্ত্রীদের সাথে সাক্ষাৎ ও ১শ’ টাকায় ঘর বানিয়ে রাত্রি যাপন ইত্যাদি কর্মসূচিগুলো দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন করতে বাকশিসসহ চাঁদপুর জেলার স্কুল,মাদ্রাসা ও কারিগরিদেরকে এক প্লাটফরম থেকে নেতৃত্ব দিতেন। ঢাকার প্রতিনিধি সভায় অত্যন্ত গঠনমূলক বক্তৃতা দিয়ে বা দিকনির্দেশনায় আন্দোলন বেগবান করেন। শিক্ষকদের অধিকার ও মর্যাদা সম্পর্কিত সাফল্যকে সমুন্নত রাখাসহ আরো সম্প্রসারিত করার প্রয়োজন অপরিহার্য।
দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সরকারি ও বেসরকারি দু’টি শব্দ শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যবধানে বেসরকারি স্কুল ও কলেজ শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার । একই যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি,একই বিভাগে একই সিলেবাসে ও পাঠ্যপুস্তকের পাঠ্যক্রমে পাঠদান,এক ইনিয়ম কানুনে একই মন্ত্রণালয়ের অধীনে এবং একই সমাজে বসবাস করেও বেসরকারি শিক্ষকদের জীবন নানাভাবে পিছিয়ে রয়েছে। এ বিষয়গুলোর ওপর তিনি তাঁর বক্তৃতায় প্রাঞ্জলভাষায় উপস্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষকদেরকে আরো দায়িত্ববান হতে পরামর্শ দিতেন ।

শিক্ষকদের প্রাপ্তিতে রয়েছে-পৌনে ৫ লাখ এমপিওভূক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি ‘শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ করে সরকারি-বেসরকারি বৈষম্য দূর করা।’ শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণ না হলে বৈষম্য থেকেই যাবে। দেশের সকল শিক্ষক সংগঠনগুলো এক হয়ে‘ শিক্ষাব্যবস্থাকে জাতীয়করণ করে সরকারি-বেসরকারি বৈষম্যদূর করুন’সর্বশেষ শিক্ষক আন্দোলনকে বেগবান করতেও ঢাকার প্রেসক্লাবে চাঁদপুরের শিক্ষকদের নেতৃত্বে ছিলেন অধ্যক্ষ ড.আলমগীর কবির পাটওয়ারী। তিনি জানতেন এর সুফলভোগী তিনি হবেন না। তবুও বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রাপ্তি আদায়ে তিনি যে ত্যাগ শিকার করেছেন তা চাঁদপুরের শিক্ষক সমাজের কাছে চিরদিন অম্লান হয়ে থাকবে।
সুতরাং শিক্ষক আন্দোলনে চাঁদপুরের প্রেক্ষাপট পর্যালোচনায় জানা যায়-দেশের প্রতিটি শিক্ষক আন্দোলনে যাঁরা ভূমিকা পালন করেছেন- তাঁদের প্রতি আজকের বিশ্ব শিক্ষক দিবসে গভীর শ্রদ্ধা,অকৃত্রিম ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা জানাই।যাঁরা মৃত্যুবরণ করেছেন-তাঁদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। যাঁরা আজোও নিজ নিজ বাসা-বাড়িতে অবসর জীবনে ্আছেন-তাঁদের সুস্বাস্থ্য,সুন্দর জীবন ও দীর্ঘায়ূ কামনা করছি। আর ফেলে আসা দিনগুলোর স্মৃতি মনে করছি। কেননা –তাঁদের এ অবদানের ঋণ কোনোদিনই শোধ হবার নয়। কবির ভাষায় বলতে হয়,‘উদয়ের পথে শুনি কার বাণী, ভয় নাই ওরে ভয় নাই! নি:শেষে প্রাণ যে করিবে দান-ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই!
চাঁদপুরে স্বাধীনতাত্তোর স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রাপ্তি আদায়ে যাঁদের ভূমিকায় আজ শতভাগ বেতনভাতা, বাড়ি ভাড়া ভাতা, আংশিক হলেও উৎসব ভাতা, মেডিক্যাল ভাতা, কল্যাণ তহবিল গঠন ও অবসরসুবিধা,অষ্টম জাতীয় স্কেলভ’ক্ত হতে পেরেছে ১৯৯৪ সাল থেকে এসব আন্দোলনে তাঁর অবদান অতুলনীয়। তাঁর নেতৃত্বের প্রতি চাঁদপুর জেলার সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের রয়েছে অবিচল আস্থা ও শ্রদ্ধাবোধ। বিশ্ব শিক্ষক দিবসে ইতিহাসের এ কালজয়ী নায়কের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করছি।
সম্পাদনা : আবদুল গনি , শিক্ষক , প্রাবন্ধিক ও গণমাধ্যমকর্মী , চাঁদপুর । ৫ অক্টোবর ২০২৫।