ট্রাস্ট ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধান জহুরুল করিম চৌধুরী বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার সংকটকালে প্রবাসী আয়ের গুরুত্ব ভালোভাবে সামনে এসেছে। তদারকি ও নীতিনির্ধারণের কারণে অনেক সময় ব্যাংকের প্রবাসী আয় গ্রহণে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
দ্বিতীয় অধিবেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিকাশের বিপণন শাখার মহাব্যবস্থাপক জয়ন্ত সেন। তিনি বলেন, প্রবাসী আয়নির্ভর পরিবারগুলোর ৯২ শতাংশ এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করে। এদের মধ্যে ৭৭ শতাংশ ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত।
তৃতীয় অধিবেশনে বক্তব্য দেন ফিনট্যাক স্টার্টআপ ট্যাপট্যাপ সেন্ডের হেড অব গ্রোথ সুদর্শন শুভাশীষ দাস। তিনি বলেন, এখন মানুষ টাকা পাঠাতে চান দ্রুত, সহজ ও কম সময়ে। এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রবাসী আয়ে অনেক সুবিধা নিয়ে এসেছে।
কর্মশালায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের নন রেসিডেন্ট ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান খন্দকার আসিফ খালেদসহ অন্যান্য ব্যাংকের কর্মকর্তারা বক্তব্য দেন।