প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
ইমামকে কুপিয়ে জখম করায় তীব্র প্রতিবাদ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর
প্রফেসরপাড়া বায়তুল আমান জামে মসজিদের খতিব, বিশিষ্ট আলেমেদীন ও মুবাল্লিগ মাওলানা আ. ন. ম. নূরুর রহমান আল-মাদানীর ওপর সন্ত্রাসী কায়দায় বর্বোরচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর জেলা সভাপতি হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মাকসুদুর রহমান ও সেক্রেটারি কেএম ইয়াসিন রাশেদসানী।
১১ জুলাই শুক্রবার প্রতিবাদ বার্তায় নেতৃদ্বয় বলেন, একটি কুচক্রী মহল শান্ত চাঁদপুরকে অশান্ত করার হীন ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই হয়তো এমন পৈশাচিক হামলা চালিয়েছে। অবিলম্বে হামলাকারীর পাশাপাশি এর সাথে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
নেতৃদ্বয় বলেন, আলেমরা সম্মানিত ব্যক্তি ও নায়েবে রাসুল। এমন সম্মানিত ব্যক্তিদের ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখম কোনো অবস্থাতেই স্বাভাবিক বিষয় নয়। কারা এ হামলার ইন্ধনদাতা তা প্রশাসনকে বের করতে হবে এবং সেই সাথে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
অপর আরেক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
চাঁদপুরের বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন এবং প্রফেসর পাড়া মোল্লা বাড়ি জামে মসজিদের খতিব আ.ন.ম নুরুর রহমান মাদানীর উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখা।
১১ জুলাই শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লিয়াকত হোসাইন এবং সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাবিবুর রহমান এই নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
নেতৃবৃন্দরা বলেন, ‘জুম্মার নামাজ শেষে মসজিদের ভেতরে একজন খতিব তথা বিশিষ্ট আলেমকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। যা ইমাম ও আলেম সমাজের জন্য অত্যন্ত দুঃশ্চিন্তাজনক। আমরা বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখার পক্ষ থেকে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি দ্রুত এই ঘটনার সঠিক তদন্ত করে করার দাবি জানাই। এর পেছনে আর কোন ব্যক্তি এবং সংগঠন জারিত কি না, সেটি খতিয়ে দেখে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।
উল্লেখ্য: এই ঘটনায় আহত ইমাম সাহেবকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে যান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখার জয়েন্ট সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি নূরে আলম, অর্থ সম্পাদক হাফেজ কারী রশিদ আহমদ।