পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ফরহাদ হোসেনের একটি বোন আছে। বোনের বিয়ে হয়েছে। বাড়িতে তাঁর মা-বাবা, স্ত্রী এবং পাঁচ বছরের একটি মেয়ে আছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে মালয়েশিয়া যান ফরহাদ। মালয়েশিয়ার শেরেমবান শহরে তিনি একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে শ্রমিকের কাজ করতেন। গতকাল সকালে তিনি সেখানে কাজ করছিলেন। তাঁর পাশে কাজ করছিলেন একই এলাকার আবদুল কুদ্দুস। সকাল আটটার দিকে হঠাৎ করে ক্রেনের চেইন ছিঁড়ে যায়। এতে ফরহাদ ক্রেনের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। সকাল ১০টার দিকে আবদুল কুদ্দুস ফরহাদের পরিবারের সদস্যদের ফোন করে তাঁর মৃত্যুর খবর জানান।
পরিবারের সদস্যরা বলেন, ফরহাদের মরদেহ দেশে আনার জন্য সেখানে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকেরা চেষ্টা করছেন। আগামী মঙ্গলবার তাঁর মরদেহ বাড়িতে পৌঁছাতে পারে।