বক্তারা জানান, দেশের অন্য স্থানের সঙ্গে ভৈরবের ছিনতাইকারী ও ছিনতাইয়ের ধরনের বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য আছে। সাধারণত ছিনতাইকারীদের প্রধান লক্ষ্য থাকে সর্বস্ব হাতিয়ে নেওয়া। কিন্তু ভৈরবের ছিনতাইকারীরা এতেও পুরোপুরি সন্তুষ্ট নয়। সবকিছু কেড়ে নেওয়ার সময় আক্রান্ত ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আহত করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রাণও হারান ভুক্তভোগী। সর্বশেষ চলতি বছরের ২ মে প্রাণ হারান পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার বট কাজল গ্রামের সজীব। তিনি রাজধানী থেকে ট্রাক নিয়ে সিলেটের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ভৈরবে নামামাত্রই তিনি ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন।
সভায় বক্তব্য দেন ভৈরব উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, ভৈরব প্রেসক্লাবের সদস্যসচিব সোহেলুর, গণ অধিকার পরিষদ কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ, ভৈরব চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক তানভীর আহমেদ, সাবেক পৌর কাউন্সিলর আক্তারুজ্জামান, মাহিন সিদ্দিকী, ভৈরব টিভি জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আসাদুজ্জামান ফারুক প্রমুখ।