মুনির হোসেন বলেন, ‘আমাদের বেতন নিয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন বৈষম্য করে থাকে। রোজার মধ্যে ঈদের আগে আমাদের যে বেতন দেওয়া হয়েছে, সেখানেও ৩০ দিনের বেতন না দিয়ে ২৪ দিনের বেতন দেওয়া হয়েছে। আমরা টাকাপয়সা চাই না, আমাদের চাকরি স্থায়ী করা হোক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের নিয়ে যে ছেলেখেলা খেলছে, এটা যাতে আর না হয়, তার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’
আন্দোলনরত কর্মচারীদের ভাষ্য, যে বেতন তাঁরা পান, সেটা দিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। বঙ্গমাতা হলের মালি পদে কর্মরত সুধীর সরকার বলেন, ‘১৪ থেকে ১৫ বছর আমরা যে লাঞ্ছনার শিকার হয়েছি, তা থেকে মুক্তি চাই। বাংলাদেশ ২০২৪ সালে নতুন করে ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে, স্বাধীনতা এসেছে, কিন্তু আমাদের কোনো স্বাধীনতা আসেনি। আমরা কোনো সুফলও পাইনি।’