এসময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) লিংকন কুমার বিশ^াস। ডিজিটাল লাইব্রেরীর সভাপতি সাইফুল ইসলাম তুহিন এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন নড়াইল বারের সভাপতি এড. তারিকুজ্জামান লিটু, নড়াইল প্রেসক্লাবের সদস্য সচীব মাহাববুর রশীদ লাভলু, ডিজিটাল লাইব্রেরীর যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক মোস্তফা কামাল, কোষাধ্যক্ষ লায়লা সুমন।
ফ্রিল্যান্সার হাবিব ওবায়েদ ও আল-আমিনের সঞ্চালনায় .মার্কেটপ্লেসে টিকে থাকার সংগ্রাম ও সমস্যা, অনলাইন প্রতারনা ও জুয়া ,কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের চ্যালেঞ্জ,মার্কেটপ্লেসে ধারাবাহিকতা ও বর্তমান অবস্থা,সাইবার সিকিউরিটি ও একাউন্ট প্রটেকশন,নিজস্ব পেশার পাশে ফ্রিল্যান্সি সম্ভাবনা,ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রশাসনিক সহায়তা ও প্লাটফর্ম তৈরী,ফ্রিল্যান্সিং নারীদের সমস্যা ও সুযোগ বিষয়ে আলোচনায় অংশনেন ফ্রিল্যান্সারগন।
ফ্রিল্যান্সিং থেকে নড়াইল জেলা থেকে প্রতিমাসে ১৫ থেকে ২০ কোটি টাকা আয় হয় উল্লেখ করে এই পেশার সমস্যা ও সম্ভাবনা বিষয়ে কথা বলেন,ফ্রিল্যান্সার সমশের আলম হাসিব,সাদ্দাম হোসেন মাহামুদ হাসান রনি, জুয়েল আহম্মেদ.আবুল বাসার, রূপালী,তাকিয়া তুবা,দ্বীন ইসলাম প্রমুখ।
ফ্রিল্যান্সিং থেকে প্রাপ্ত ডলারের মূল্য কম পাওয়া,প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রকৃত ফ্রিল্যান্সারদের আইটিতে সুযোগ প্রদান করা,নারী উদ্যোক্তাদের সামাজিক নিরাপত্তা প্রদান ,রাষ্ট্রীয় ফ্রিল্যান্সি সহ আইটি কর্মসূচী সঠিক পরামর্শ এবং মূল্যায়নের মাধ্যমে পরিচালনার সুপারিশমালা পেশ করা হয়। জেলার ফ্রিল্যান্সারদের তালিকা প্রনয়ন এবং সহযোহিতা বৃদ্ধির জন্য জেলায় ফ্রিল্যান্সারদের একটি প্লাটফর্ম গঠনের সিদ্ধান্ত নেন অংশগ্রনকারীরা।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে ফ্রিল্যান্সিং পেশাকে অত্যন্ত সন্মানজনক পেশা হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, সরকারী চাকুরী করলে যে আয় হয় একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তার থেকে কয়েক গুন বেশী আয় করেন। স্বাধীন এই পেশার কারনে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি বৃদ্ধি হচ্ছে।