রোববার বিকালে কথা হয় আয়েশা বেগমের সঙ্গে । কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘টাকার ব্যবস্থা করতে না পেরে আমি হাসপাতালের মালিকের পা ধরে কান্না করেছি। টাকা না পেয়ে আমাকে দুই সন্তানসহ জোর করে বের করে দিয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসার পথেই মারা গেছে আমার আহম্মেদ।’
আয়েশা বেগম বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে দুই দিন চিকিৎসা হয় দুই ছেলের। অবস্থার কোনো উন্নতি না দেখে একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে সাভারে ফিরতে চেয়েছিলাম। এজন্য অ্যাম্বুলেন্সও ভাড়া করেছিলাম, কিন্তু অ্যাম্বুলেন্স চালকের মুখে অল্প খরচে ভালো চিকিৎসার কথা শুনে ছেলেদের শ্যামলীর ‘আমার বাংলাদেশ হাসপাতালে’ ভর্তি করি। সেখানে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়।’