মো. আবুল কালাম আরও বলেন, ‘আমি আজ যে ভালোবাসা ও সম্মান পেয়েছি, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। সবার এ আন্তরিকতা, এই রাজকীয় বিদায় আমাকে আজীবনের জন্য ঋণী করে রাখল। একজন শিক্ষক হিসেবে এর চেয়ে বড় সম্মান আর কিছু হতে পারে না।’
শিক্ষক আবুল কালামের বিদায় উপলক্ষে দিনভর আয়োজন করা হয় খতমে কোরআন, মিলাদ মাহফিল ও শিক্ষার্থীদের স্মৃতিচারণা। পরে সুসজ্জিত ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হয়। আলাদা গাড়িতে পৌঁছানো হয় উপহারসামগ্রী।
এর আগে সকাল থেকে মাদ্রাসার মাঠে অনুষ্ঠিত হয় বিদায় সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা। এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ কাজী মো. আবদুল হান্নান।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ কাজী মো. আবদুল হান্নান বলেন, ‘শিক্ষক কাজী মো. আবুল কালাম আমাদের প্রতিষ্ঠানের আলোকবর্তিকা ছিলেন। তিনি শুধু পাঠদানেই সীমাবদ্ধ ছিলেন না; বরং শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। তাঁর অবদান আমরা কোনোভাবেই ভুলতে পারব না।’