দেশের চিকিৎসকেরা নিঃসন্দেহে দক্ষ। নিজ উদ্যোগে উন্নত প্রশিক্ষণও নেন তাঁরা। তবে এ দেশে রোগীর তুলনায় চিকিৎসকের সংখ্যা কম। তাই একজন চিকিৎসকের কাজের চাপ অনেক বেশি। দেশের নানাবিধ অস্থিরতায়ও মানুষের ভোগান্তি বাড়ে। আরও চলে ‘অ্যান্টি বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং’। সব মিলিয়ে দেশের চিকিৎসকের কাছে অনেক সময় স্বস্তি না-ও পেতে পারেন একজন রোগী। রোগ সম্পর্কে একজন চিকিৎসকের কাউন্সেলিং অংশটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সব রোগীকে সময় দিয়ে কাউন্সেলিং করার কাজটা চ্যালেঞ্জিং। হাসপাতালের পরিবেশ, প্রযুক্তিগত দিক এবং সামগ্রিক সেবার বিষয়েও যত্নশীল থাকতে হয়। জটিল রোগের চিকিৎসার জন্য যে ধরনের প্রযুক্তির ব্যবস্থা করা প্রয়োজন, সেগুলোর ব্যবস্থা করার প্রচেষ্টা চলে প্রতিনিয়ত। সেই প্রক্রিয়াটাও সব সময় খুব সহজ হয় না।
প্রথম আলো :
হাসপাতালের সেবার সঙ্গে চিকিৎসক ছাড়া আরও অনেকে যুক্ত থাকেন। এই বিশাল মানবসম্পদের উন্নয়নে ল্যাবএইড গ্রুপ কতটা উদ্যোগী?
১৯৮৯ সালে মাত্র ২০ জন কর্মী নিয়ে যাত্রা শুরু করে ল্যাবএইড। এখন এই প্রতিষ্ঠানে ৭ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন। একটি হাসপাতালের জন্য দক্ষ নার্স, হেলথ টেকনোলজিস্ট, ফিজিওথেরাপিস্টের বিকল্প নেই। এমনকি যিনি ফ্রন্ট ডেস্কে বসছেন, তিনি একজন রোগী বা তাঁর স্বজনের সঙ্গে কীভাবে কথা বলছেন, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার জন্য আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি স্টেট কলেজ অব হেলথ সায়েন্সেস এবং স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। কর্মক্ষেত্রেও সেবার মান নিশ্চিত করতে রোজ কাজ করে চলি আমরা।


