দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, এসএওসিএলকে বাকি টাকা পরিশোধের জন্য প্রতিবছর চেক দিয়েছে এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেড। কিন্তু চেকগুলো ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়নি। অথচ কোম্পানির হিসাব বইয়ে সেই চেকগুলো জমা হয়েছে বলে দেখানো হয়। পরে চেক ফেরত দেখিয়ে টাকা অনাদায়ি রাখা হয়। এতে প্রতিষ্ঠানটি (এসএওসিএল) বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে। এই জালিয়াতিতে জড়িত ছিলেন ওই তিন কর্মকর্তা ও মাঈন উদ্দিন আহম্মেদ। গত ২৬ এপ্রিল মাঈন উদ্দিন আহম্মেদ মারা গেছেন। এ কারণে তাঁকে আসামি করা হয়নি।
জানতে চাইলে দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রথম আলোকে বলেন, তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ৪২০ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা অনুযায়ী মামলা করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
