হরিপুর তিস্তা সেতু চালু হলে কুড়িগ্রাম-ঢাকা দূরত্ব কমবে ১৩৫ কিলোমিটার

হরিপুর তিস্তা সেতু চালু হলে কুড়িগ্রাম-ঢাকা দূরত্ব কমবে ১৩৫ কিলোমিটার

গত মঙ্গলবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, নানা বয়সী মানুষ সেতু দেখতে এসেছেন। অনেকেই পরিবার নিয়ে সেতুর ওপর হাঁটছিলেন, ছবি তুলছিলেন। শিশুদের জন্য নাগরদোলা বসানো হয়েছে, আশপাশে গড়ে উঠেছে খেলনা ও খাবারের অস্থায়ী দোকান। কেউ নদীর জলে পা ভিজিয়ে নিচ্ছিলেন, কেউ দল বেঁধে গোসল করছিলেন, আবার কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘লাইভ’ করছেন সেতুর সৌন্দর্য তুলে ধরতে।

সেতু এলাকার পরিবর্তন নিয়ে কথা বলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা জানান, আগে এখানে ছিল একটি নৌঘাট, আর দু-একটি দোকান। এখন সেখানে বেশ কিছু দোকান হয়েছে, মানুষের ভিড়ে মুখর হয়ে উঠেছে এলাকা। ব্যবসা-বাণিজ্যও বেড়েছে।

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা গ্রাম থেকে পরিবার নিয়ে আসা ব্যবসায়ী মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিস্তা সেতুর দৃষ্টিনন্দন ছবি দেখে বেশ ভালো লেগেছে। তাই সচক্ষে সেতুটি দেখতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এসেছি। নদীতে নৌকায় করে ঘুরেছি। বাচ্চারা নাগরদোলায় উঠেছে, খেলনা কিনেছে। বাচ্চারাও অনেক খুশি হয়েছে।’

Explore More Districts