স্বাস্থ্য কর্মসূচির বড় অংশীদার এসএমসি

স্বাস্থ্য কর্মসূচির বড় অংশীদার এসএমসি

ডায়রিয়া, বিশেষ করে শিশুদের ডায়রিয়া চিকিৎসায় খাওয়ার স্যালাইনের বড় ভূমিকা আছে। এই স্যালাইন ব্যবহার বৃদ্ধির ফলে দেশে পাঁচ বছর বা তার কম বয়সী শিশুর মৃত্যু কমেছে, শিশুদের রোগগ্রস্ততাও কমেছে।

সারা দেশের ছোট–বড় সব ওষুধের দোকানে ওরস্যালাইন পাওয়া যায়। এ ছাড়া পাড়ার মুদিদোকানে, দুর্গম চর বা পাহাড়ি এলাকায় ওরস্যালাইন পাওয়া যায়। ওরস্যালাইন ব্যবহার বাংলাদেশের মানুষের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। অনেক পরিবার বা ব্যক্তিকে দু–এক প্যাকেট ওরস্যালাইন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মতো বাড়িতে রাখতে দেখা যায়। অনেকে ভ্রমণের সময় তা সঙ্গে রাখেন। ওরস্যালাইনের সাফল্য এসএমসিকে আরও জনস্বাস্থ্য পণ্য তৈরিতে উদ্বুদ্ধ করে। অণুপুষ্টিকণাসমৃদ্ধ মনিমিক্স বড় বাজার পেয়েছে।

তুলনামূলকভাবে কম মূল্যে নারীদের জন্য স্যানিটারি ন্যাপকিন বাজারে এনেছে এসএমসি। এসএমসির জয়া স্যানিটারি ন্যাপকিন এখন দেশে বেশ জনপ্রিয়। এ ছাড়া সহজে ও দ্রুত গর্ভধারণ পরীক্ষার জন্য তাদের আছে ‘কুইক টেস্ট’।
কনডম, বড়ি, ওরস্যালাইন, পানীয়, মনিমিক্সসহ সব মিলে বাজারে এসএমসির পণ্য আছে মোট ৩৬টি।

Explore More Districts