১. ২০২২ সালের মধ্যে প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাঁওতালদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় সাঁওতাল শিশুদের জন্য সাঁওতালি বর্ণমালায় পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের কাজ সমাপ্ত করতে হবে।
২. প্রতিটি জেলায় আদিবাসী কালচারাল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং আদিবাসীদের মধ্য থেকে প্রতিনিধি ও কর্মকর্তা নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
৩.আদিবাসীদের ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় সরকারি উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি পৃথক বরাদ্দের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. টিভি, বেতার ও বিভিন্ন মিডিয়ায় আদিবাসীদের ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যর সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে এবং আদিবাসীদের অংশগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৫. সরকারিভাবে আদিবাসীদের মধ্যে বিভিন্ন শিক্ষা, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলার প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে হবে।
৬. আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে পুকুর/ জলমহালসমূহ আদিবাসীদেরকে ইজারা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
৭. আদিবাসীদের জমি-জায়গা, কবর-শ্মশান এবং পূজা-পার্বনের স্থান দখল বন্ধে আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠণ করতে হবে।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাঁওতাল লেখক ফোরাম-বাংলাদেশর সভাপতি লেখক ও কলামিস্ট মিথুশিলাক মুরমু । বক্তব্য রাখেন উত্তরবঙ্গ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট প্রভাত টুডু, মিল্কী সেদেক হাসদা, প্রফুল্ল টুডু, ইনোস হাসদা, শিমন বাস্কে, শিক্ষার্থী রোজলিন তিথি মারান্ডী, অনুপমা হেমব্রম প্রমুখ।
