- নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, শহরের বাইরে
- বন্দরে ঈদের ছুটি একদিন বেশী কাটানোর অপরাধে চাকরি গেল ৬ শ্রমিকের
সম্মানিত নারায়ণগঞ্জবাসী মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না
- আপডেট টাইম : আগস্ট, ২৪, ২০২৩, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ণ
- 24 পড়েছেন
নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন:
সম্মানিত নারায়ণগঞ্জবাসী মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিনের সম্পাদক ও প্রকাশক এবং মাই টিভির নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি আবদুল্লাহ আল মামুন।
আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বিগত বেশ কিছুদিন ধরে আমার বিরুদ্ধে কিছু কুচক্রী মহল ও প্রতারক চক্র মিথ্যা বানোয়াট, বিভ্রান্তিকর ও কাল্পনিক ভাবে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। এরমধ্যে বেশিরভাগই সাংবাদিক আবদুল্লাহ আল মামুনের আশপাশের লোকজন। এরা বিভিন্ন প্রকার ব্যক্তিগত স্বার্থ হাচিল করতে না পেরে তারা নানাভাবে হয়রানি করছে মূল ধারার গনমাধ্যমকরমী আবদুল্লাহ আল মামুনকে। নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তথ্য ও প্রমান সহ সংবাদ প্রকাশ করায় তাঁর কিছু শত্রু সৃষ্টি হয়েছে। আর সেই শত্রুর সাথে হাত মিলিয়ে সাহাব উদ্দিন সাহাব, মিজানুর রহমান, আবুবকর, আবুল কালাম আজাদ ও শাহিন সহ আরও অজ্ঞাত নামা কয়েক জন সাংবাদিক আবদুল্লাহ আল মামুনকে দেশ তথা সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার ভয়ঙ্কর মিশনে নেমেছে। তারা সাংবাদিক সমাজের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে মাটির সাথে মিশিয়ে ফেলতে উঠে পড়ে লেগেছে। এই ভয়ঙ্কর চক্রটি শুধু মিথ্যা বানোয়াট বিভ্রান্তিকর তথ্য উপস্থাপন করে ক্ষান্ত হয়নি, এরা একজন সিনিয়র সাংবাদিক, স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি ও দেশ প্রেমিক সাংবাদিক আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে কিছু ভুঁইফোড় অনলাইন ডট কমে মিথ্যাচার , বিভিন্ন এলাকায় পোষ্টার সাটানো সহ বিভিন্ন মানুষের মাঝে কুৎসা রটিয়ে বেড়াচ্ছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক, নোংরামি, মানহানিকর ও তথ্য সন্ত্রাসের সামিল। তাইতো এসকল ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে কিংবা বিচলিত না হয়ে শক্ত হাতে এদেরকে মোকাবেলা করা উচিত। এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অচিরেই সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও থানায় ও অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অচিরেই সম্মুক্ষে আসল অপরাধীদের চেহারা বের হয়ে আসবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এ বিষয়ে সাংবাদিক আবদুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছেন, এই চক্রের মূল হোতা সাহাব উদ্দিন সাহাব একসময় একটি জনপ্রিয় স্যাটালাইট চ্যানেলে কাজ করতো।। অনিয়ম, চাঁদাবাজি ও মাদকাসক্ত হওয়া সহ নানা অপকর্মের কারণে তাকে চাকুরীচ্যূত করা হয়। চাকরি যাওয়ার কারন হিসেবে সে আমাকে দায়ী করে আসছে। একই সঙ্গে সে আমার কাছে স্বার্থের জন্য আসা উপরে উল্লিখিত কয়েকজন তার সাথে যোগ দিয়েছে। একই সাথে সাম্প্রতিক কয়েকজন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করায় তাদের মধ্যে থেকে কয়েকজন এই চক্রের সঙ্গে মিলে এসব মিথ্যাচার করে পোষ্টার ছাপানো সহ কুৎসা রটনা করছে। অচিরেই এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ইনশাআল্লাহ।