জানতে চাইলে ভুয়া পরিচয় শনাক্ত করা অন্যতম শিক্ষার্থী যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মো. ইখলাস বিন সুলতান বলেন, কিছুদিন ধরে আচরণগত অসংগতি ও বিভিন্নজনের কাছ থেকে টাকা চাওয়ার ঘটনায় সীমান্তের বিষয়ে তাঁদের সন্দেহ হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে কৌশলে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এরপর এক পর্যায়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী না হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন।
দর্শন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমি আর সীমান্ত দুজনই দক্ষিণ ক্যাম্পাসে পাশাপাশি ভাড়া বাসায় থাকতাম। সে সুবাদে তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়। সন্দেহজনক আচরণের কারণে আজ আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করি। তিনি মেরিন সায়েন্সেস ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী পরিচয় দিলেও বিভাগে কেউ তাঁকে চেনেন না। তাই আমরা তাঁকে প্রক্টরিয়াল বডির কাছে সোপর্দ করি।’


