ইতিমধ্যেই কিছু ক্রেতা ষাঁড় দুটির দরদাম করেছেন। এখন পর্যন্ত আট লাখ টাকা হাঁকানো হলেও আপাতত আরও দামের প্রত্যাশা করছেন খামারি মেহেদী হাসান। তিনি বলেন, গরু দুটির সম্ভাব্য দাম ১০ লাখ টাকা। তবে কিছুটা কমেও বিক্রি করবেন। ন্যায্য দাম না পেলে বিক্রি করবেন না। গরু দুটিকে এখন পর্যন্ত কোরবানির পশুর হাটে নেননি। তবে হাট জমলে এরপর সেখানে নেওয়ার পরিকল্পনা তাঁর।
লাল রঙের লালুকে বেশ পছন্দ হয়েছে জানিয়ে উপজেলার নিশ্চিন্তপুর এলাকার বাসিন্দা বাবুল বলেন, ফেসবুকে ওই ষাঁড় দুটির ছবি দেখে ওই খামারে গিয়েছিলেন। কয়েকজন মিলে ষাঁড়টি কিনতে চান। তাঁরা তিন লাখ টাকা দাম বলেছেন, তবে খামারি রাজি হননি। দাম আরও কিছু বাড়িয়ে ষাঁড়টি কেনার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা।