মো. ওয়াইস করনি ইতিহাস বিভাগের প্রথম বর্ষে পুরোদমে ক্লাস করছেন। তিনি ভোট দিতে চান। তিনি বলেন, ‘আমরা ক্যাম্পাসে নতুন। ভর্তি হয়ে যথারীতি ক্লাস করছি। আমরা তো ভোটটা দিতে চাই। রাকসুর ফি পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হোক।’
ইংরেজি বিভাগের ঐশী রহমান (মারিয়া) বলেন, ‘আমরা ভর্তি হলেও এখন পর্যন্ত ক্লাস রোল পাইনি। স্টুডেন্ট আইডি কার্ড পেতে নাকি আরও সময় লাগবে। এখন শুনছি, বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন হবে।’ রাকসু সম্পর্কে ধারণা নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা যেসব কলেজে পড়েছি, সেখানে কোনো সংসদ ছিল না। এখানে এসে শুনতে পাচ্ছি এ ধরনের ছাত্রসংসদ আছে। যে প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা দাবি আদায় করাসহ নানা কর্মকাণ্ড করতে পারেন, আমরা এর ভাগীদার হতে চাই। নিজেদের মতামত প্রকাশ করতে চাই।’
তবে একেবারে ভিন্নমত ফারসি বিভাগের নবীন শিক্ষার্থী শাহাবুদ্দিন কদরের। তিনি বলেন, ‘আমার মতে রাকসু নির্বাচনে নবীনদের ভোটাধিকার দেওয়াটা অযৌক্তিক। অধিকাংশ নবীন প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব ও নৈতিকতার ব্যাপারে ভালোভাবে জানেন না। আমরা নবীনরা যদি ভোটাধিকার পাই, কিছু রাজনৈতিক দল সেটার ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করবে।’