মেঘলা মা–বাবার একমাত্র সন্তান। ২০২২ সালে স্থানীয় ‘একদন্ত উচ্চবিদ্যালয়’ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ এবং ২০২৪ সালে পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় ৩ হাজার ১৬৮তম হয়ে ‘দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে’ ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
মেয়ে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় খুশি বাবা হাশমত মির্জা। তবে মেয়ের ভর্তি ও পরবর্তী সময়ে পড়াশোনার খরচ নিয়ে বেশ চিন্তিত তিনি। হাশমত জানান, নিজে পড়ালেখা করতে পারেননি। তাই একমাত্র সন্তানকে শিক্ষিত করতে চেয়েছেন। মেয়ে তাঁর আশা পূরণ করতে চলেছে, কিন্তু তিনি এখন মেয়ের জন্য কীভাবে টাকা জোগাড় করবেন—তা বুঝে উঠতে পারছেন না।
 
				 
															