ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রথমে ভেবেছি কেউ হয়তো পেছন থেকে আমার সিটের পেছনের দিকে পা তুলে বসেছে। পরে একই ঘটনা আবার ঘটলে আমি হাত দিয়ে দেখি, আমার জামার পেছনের নিচের দিকে বেশ কিছু অংশ কাটা। আমার ফুফাতো বোনেরও একইভাবে জামা কেটে দেওয়া হয়েছে।’
জানকে চাইলে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে এক ব্যক্তিকে স্থানীয় লোকজন আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী দুই ছাত্রী মামলার জন্য এসেছেন। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে। সব প্রক্রিয়া শেষে দ্রুত এ ব্যাপারে মামলা নেওয়া হবে।