আরেক বিশ্লেষক গিল্ড মনে করেন, নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে কূটনৈতিক প্রভাব কতটা হবে, সেটা নির্ভর করছে নিষেধাজ্ঞা কত দীর্ঘ সময় থাকে সেটার ওপর।
বিশ্লেষক গিল্ড আরও মনে করেন, পাম তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইন্দোনেশিয়ার সরকার দেশের জনগণকে এটা বোঝাতে চাইছে যে রান্নার তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ‘কিছু একটা’ করছে তারা। তেলের মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টানতে সরকারের এই ‘কিছু একটা’ করার বার্তা যখন জনগণের কাছে পৌঁছাবে, তখন পাম তেল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞাও উঠে যাবে বলে মনে করেন তিনি। গিল্ড আরও মনে করেন, পাম তেল রাপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পুরো বিষয়টি অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিবেচনায় নেওয়া।
২০২০ সালে ইন্দোনেশিয়া ৩ কোটি ৪০ লাখ টন পাম তেল রপ্তানি করেছে। দেশটির পাম অয়েল অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, এই রপ্তানি থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার মুনাফা করেছে।