আব্দুল করিম, ধুলিহর :: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পৌরসভা, ধুলিহর, ব্রহ্মরাজপুর এবং ফিংড়ি ইউনিয়ন বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায়।
এলাকায় বসবাসের অনুপোযোগী হওয়ায় মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্রে চলে যাচ্ছে। সাতক্ষীরা সদর জামায়াতে উপজেলা জায়েন্ট সেক্রেটারি মাওঃ আব্দুস সবুরের প্রচেষ্টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক জনাব মোস্তাক আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোয়ায়েব আহম্মেদ, এসিল্যান্ড জনাব অতীশ সরকার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইয়ারুল হক ও সহযোগিতায় পানি নিষ্কাশনের জন্য বেতনা নদী খননের সময় নদীতে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছিল সেই বাঁধগুলো ভেঙ্গে দেওয়া হচ্ছে।
সোমবার (০৭ অক্টোবর) মাওঃ আব্দুস সবুর এলাকাবাসীদের নিয়ে আশাশুনি উপজেলার নওয়াপাড়া এলাকায় নদী খনন করার সময় অবৈধভাবে নদীর মধ্যে ঘেরে ভেড়ী ভেঙ্গে দেওয়ার সময় দখলদারীরা বাঁধা দিলে এসিল্যান্ড আশাশুনি রাশেদ হুসাইন তাদেরকে কঠোর হস্তে দমন করেন। সাথে সময় অবৈধভাবে নদীর মধ্যে ঘেরে ভেড়ী ভেঙ্গে দেওয়ার সময় দখলদারীরা বাঁধা দিলে এসিল্যান্ড আশাশুনি রাশেদ হুসাইন তাদেরকে কঠোর হস্তে দমন করেন। সাথে স্কুবিটর দিয়ে নদীর ভেতরে ঘেরের বেড়ীবাঁধ ভেঙ্গে দেন।
জনগনের দাবি আশাশুনি নওয়াপাড়া সংলগ্ন নদীর মাঝপথে স্কুবিটর দিয়ে ১০০ গজের মতো একটি ড্রেন খনন করলে সাতক্ষীরা পৌরসভা, মাছখোলা, কোলনি, বদ্দিপুর, দামারপোতা, জেয়ালা, বড়দল, বাগডাঙ্গা, গোবিন্দপুর, তালতলা, বালুইগাছা, ধুলিহর, সানাপাড়া, কোমরপুর এলাকা পানিবন্দি হতে রক্ষা পাবে।