চৌধুরী নুপুর নাহার তাজ, দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধিঃ
বাংলা দৈনিক পত্র-পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও ফেসবুকের বিভিন্ন পোষ্টে গত ১১ আগস্ট ২০২১ প্রকাশিত সংবাদপত্রে “খানসামায় রাস্তা পাকাকরণের ৭দিন পরেই উঠে যাচ্ছে পিচ, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার” মূল শিরোনামীয় সংবাদটি সবার দৃষ্টিগোচর হওয়ায় খানসামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহমেদ মাহবুব – উল- ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলী হারুণ অর রশীদ ঘটনা স্থল পরিদর্শন কালে যুগির বাজার এলাকার জনগন ও সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে রাস্তাটি পরিদর্শনে তিলকে তাল বানানোর মত ঘটনা প্রমানিত হয়।
বৃষ্টির পানি পড়ে মাটির রাস্তা একটু ধসেছে তাও অল্প একটু রাস্তায় সেই খানের অংশটুকু ক্যামেরায় বন্দি করেই সম্পুর্ন রাস্তার নিন্মমানের কাজ হয়েছে বলে এই অপ্রচার চালানোর অভিযোগ করেছেন খানসামা উপজেলা প্রকৌশলী হারুণ অর রশীদ। তিনি বলেন, প্রকাশিত সংবাদে কিছু সত্যের আড়ালে ধূম্রজাল মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে যে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে, তা ভিত্তিহীন ও মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের যুগীপাড়ার মোড় হতে মাঝাপাড়ার যাওয়ার ৫১৫ মিটার রাস্তা পাকাকরণে ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ে এই রাস্তার কাজটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের অধীনে ঠিকাদারের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন আক্কাস আলী।
রাস্তার কাজের তদন্ত শেষে দৈনিক বাংলাদেশ কন্ঠ পত্রিকার স্টাফ রিপোটার চৌধুরী নুপুর নাহার তাজ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহমেদ মাহবুব – উল- ইসলামের কাজে রাস্তার কাজটি কেমন হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাস্তার কাজ অনেক ভালো হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই এলাকার জনসাধরণ ও সাংবাদিকগণ কাজের গুনগত মানে সন্তোষ প্রকাশ করছেন।
সহকারী প্রকৌশলী তাপস কুমার বাগচী বলেন, রাস্তার কোন কাজ আমরা বুঝে না নেওয়া পর্যন্ত বা বিল পরিশোধ না করা পর্যন্ত ধরে নিতে হবে ওই কাজটি চলমান। চলমান কাজ এর বিষয়ে নিউজ করার আইনগত ক্ষমতা আছে কিনা তা আমরা ওই পত্রিকার সম্পাদককে চিঠি করে জেনে নিবো।
ওই এলাকার জন সাধারনের সাথে রাস্তার কাজের ব্যপারে তাদের কোন অভিযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে তারা বলেন, আমাদের কোন অভিযোগ নেই, তবে আমরা দেখি কিছু উদিয়মান তরুণ ছেলে রাস্তা ভেঙ্গে ভেঙ্গে মোবাইলে ছবি তোলে, তাদের নাকি এই ঠিকাদার চান্দা দেয়নি তাই তারা এমন উৎপাত করেছেন।
বিভিন্ন ঠিকাদারের অভিযোগ ও তাদের কাছে মোবাইলে ফোন করে টাকা চাওয়ারো কল রেকর্ড রয়েছে।