ঘটনাটি ঘটেছে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ফাদিলপুর গ্রামে।
আবদুল মজিদের অভিযোগ, আরএস রেকর্ডের সময় মোজাফ্ফর হোসেন উপস্থিত থেকে তাঁদের জমিগুলোর জরিপকাজে সহযোগিতা করেন। সে সময় সুযোগমতো এই ৩২ শতাংশ জমি তিনি নিজের নামে রেকর্ড করে নেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে তাঁরা রেকর্ড সংশোধনের জন্য ঝিনাইদহ আদালতে একটি মামলা করেন। মামলাটি চলছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে মোজাফ্ফর হোসেন দাবি করেন, তিনি এই জমি কিনেছেন। দলিল আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, যাঁর কাছ থেকে জমি কেনা হয়েছে, তিনি দাঁড়িয়ে থেকে রেকর্ড করে দিয়েছেন। এভাবে জমি ক্রয়-বিক্রয় হয় কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিজেদের মধ্যে হবে না কেন? আর গাছগুলো কাটার বিষয়ে বলেন, জমি দখলে নিতে হলে এ ছাড়া তাঁর উপায় ছিল না।

