জগন্নাথপুরের ইউএনওর বিরুদ্ধে জলমহাল বাণিজ্যের অভিযোগ

জগন্নাথপুরের ইউএনওর বিরুদ্ধে   জলমহাল বাণিজ্যের অভিযোগ

জগন্নাথপুর অফিস
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জলমহাল বাণ্যিজের অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক বরাবরে জগন্নাথপুর উপজেলা কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিরেন্দ্র চন্দ্র দাস এমন লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগ থেকে জানা গেছে, জগন্নাথপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ৮ মার্চ নলজুর নদীর ৪ একর ৮৩ পয়েন্ট জলমহালে দরপত্রে অংশগ্রহণ করি। জলমহাল ইজারা নীতিমালা লঙ্ঘন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ভূমি কার্যালয়ের সার্ভেয়ারের মাধ্যমে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে সানফ্লাওয়ার মৎস্যজীবী সমিতিকে এই জলমহাল লীজ দেয়।
কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক নীরেন্দ্র চন্দ্র দাস বলেন, ২০০৯ সালের জলমহাল নীতিমালা লঙ্ঘন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম ও ভূমি কার্যালয়ের সার্ভেয়ার মুহিবুর রহমান মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে প্রভাবিত হয়ে জলমহাল বাণিজ্য করেছেন। একাধিক জলমহাল থেকে নীতিমালা লঙ্ঘন করে সরেজমিনে তদন্ত না করে জলমহাল বাণিজ্য করেছেন। আমি তদন্তের মাধ্যমে সুবিচারের জন্য জেলা প্রশাসকের নিকট লিখিত আবেদন করেছি।
অভিযোগ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম বলেন, যে কেউ অভিযোগ করতে পারে। আমার বলার কিছু নেই।
জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, অভিযোগ এখনো আমার কাছে আসেনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি দেখবো।

Explore More Districts