গাইবান্ধায় স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিতঃ
গাইবান্ধায় স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠীর ৫ দিনব্যাপী ৩২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর সমাপনী দিনে ” আমরা সবাই সুরের সাথী, কোকীলের কন্ঠ স্পন্দন ” শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠী গাইবান্ধার আয়োজনে ৭ জানুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় শহরের পাবলিক লাইব্রেরী হলে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন- গাইবান্ধা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ রেজওয়ান হোসেন।
বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন- সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি গাইবান্ধার সাধারন সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা।
সভাপতিত্ব করেন স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি রাগিব হাসান চৌধুরি হাবুল।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারন সম্পাদক উত্তম সরকার।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- নাট্যকর্মী শাহ আলম বাবলু।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন-নাট্যকর্মী শাহনাজ আমিন মুন্নী।আমরা সবাই সুরের সাথী, কোকীলের কন্ঠ স্পন্দন ” শীর্ষক সাংগঠনিক ও এই যে দুনিয়া সমবেত সংগীত পরিবেশন করেন গীতাঞ্জলী সরকার, প্রসিদ্ধ সরকার,পিউ,রাতুল রাজ,সুহা, অর্থি, রোদসী, সামিয়া।
নৈসর্গিক প্রেম কবিতা পাঠ করেন কবি মোর্শেদা বেগম।
সংগঠক উত্তম সরকারের বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা কবিতা আবৃত্তি করেন তৈরি, বৈশাখী, প্রসিদ্ধ।
ছড়া পাঠ করে রাদিয়া ফেরদৌস রাকা। বন্ধু ৩ দিন তোর বাড়িত গেলাম দেখা পাইলাম না সংগীত পরিবেশন করে পিউ।
শুধু গান গেয়ে পরিচয় সংগীত পরিবেশন করে সুহা।” বাকিটা সময় যেন মরন আমার সংগীত পরিবেশন করে তোরা।” মনেরও রঙ্গে রাঙ্গাবো সংগীত পরিবেশন করে গীতাঞ্জলী সরকার বিনতি।
মধু মালতি ডাকে আয়, সংগীত পরিবেশন করে সুমাইয়া ও আজ মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাবো সংগীত পরিবেশন করে অর্থি। এছাড়াও আরো অনেকে বিভিন্ন সংগীত পরিবেশন করে।
নৃত্য পরিবেশন করে লাবিবা, অংকিতা, দিয়া।
এ জাতীয় আরো খবর…