রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিভিন্ন জেলায় বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে হাসিনা সরকার ও অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে কোনো পার্থক্য খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানিয়ে বলেন, দেশের অবস্থা ভালো নয়। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষ দিশেহারা। এর মধ্যেই একটি দল গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের স্মৃতি মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে।
বিএনপির ত্যাগের ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দিয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, এটি এমন একটি দল, যার হাজার হাজার নেতা-কর্মী খুন, গুম ও পঙ্গুত্বের শিকার হয়েছে। লাখ লাখ নেতা-কর্মী কারাগারে বছরের পর বছর কাটিয়েছেন, তবুও তাঁরা রাজপথ ছাড়েননি। অন্তর্বর্তী সরকারকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, ‘এখনো আমরা আপনাদের প্রতি সহনশীল আচরণ করছি, কিন্তু যদি আপনারা নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করেন, তাহলে শিগগিরই কঠোর সমালোচনা ও আন্দোলনে নামতে আমরা পিছপা হব না।’