খালে লাশ পাওয়ার পর দাফন, শেষে জানা গেল তিনি জীবিত

খালে লাশ পাওয়ার পর দাফন, শেষে জানা গেল তিনি জীবিত

পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানা প্রথম আলোকে বলেন, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির লাশ উদ্ধারের পর পিবিআই ছায়া তদন্ত শুরু করে। দাফন হওয়া আবদুর রহিমের মুঠোফোন চালু হলে পিবিআই যাচাই-বাছাই শুরু করে। একপর্যায়ে তিনি জীবিত নিশ্চিত হওয়া যায়। পরে তাঁকে পিবিআই হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, পাওনা টাকা না দিতে পেরে মুঠোফোন বন্ধ করে দিয়েছিলেন।

আবদুর রহিমের বাবা উবাইদুল্লাহ পিবিআইকে বলেন, নিখোঁজ থাকায় লাশটি দেখে মনে হয়েছিল ছেলের লাশ। অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। পিবিআইও তদন্ত করে তা নিশ্চিত হয়েছে।

পুলিশ কর্মকর্তা নাইমা সুলতানা বলেন, রহিম পরিচয়ে যে লাশটি দাফন করা হয়েছে, তাঁর ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা আছে। নিখোঁজ কারও স্বজন দাবি করলে ডিএনএ মিলিয়ে দেখা হবে। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের ডিএনএর সঙ্গে লাশের ডিএনএ মেলেনি।

Explore More Districts