এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ অস্বীকার করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী মো. মমিন প্রথম আলোকে বলেন, পাথর, বালু, সিমেন্টের অনুপাত ঠিক ছিল। তিনি আরও বলেন, যখন সাংবাদিকেরা সাইটে গেছেন, তখন সেখানে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না। তাঁরা অন্য কাজে ছিলেন। এই প্রকৌশলী বলেন, শ্রমিকেরা অশিক্ষিত ও স্থানীয়, তাই তাঁরা কথা-কাটাকাটি করেছেন, যা তাঁদের কাম্য ছিল না।
পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী মো. তানভীর হাসানও অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেলা একটা পর্যন্ত তিনি সাইটে ছিলেন। পরে তিনি ইউএনওর কার্যালয়ে জরুরি সভায় অংশ নেন। দুইটার পর তিনি সোনাপুরের সাইটে ছিলেন। আবার অন্য একটি সাইটে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এসেছিলেন। সেখানেও তাঁকে সময় দিতে হয়েছে।
তজুমদ্দিন প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ফারুক এই ঘটনায় তজুমদ্দিন থানায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তজুমদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহাব্বত খান বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে তাঁরা মামলা নেবেন।