আশুলিয়ার নারী শ্রমিক গণধর্ষণের অভিযোগে কারখানায় কর্মবিরতি
আশুলিয়ার নারী শ্রমিক গণধর্ষণের অভিযোগে কারখানায় কর্মবিরতি
নাজমুল হুদা,সাভার সাভারে একটি তৈরি পোশাক কারখানার অভ্যন্তরে এক নারী শ্রমিককে গণধর্ষনের অভিযোগ তুলে কারখানায় কর্মবিরতি পালন করেছেন শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার দুপুরে আশুলিয়ার নরসিংহপুর কারখানার ভেতরেই এই কর্মসূচি পালন করেন ইয়াগী বাংলাদেশ গার্মেন্টস লিমিটেডের শ্রমিকরা।
চাকুরিচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় নাম প্রকাশে অনি”ছুক শ্রমিকরা জানান, কারথানার এক নারী শ্রমিকের সাথে এই ঘটনা ঘটেছে। তিনি প্রায় ৮-৯ দিন আগে কারখানায় যোগ দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসে¤^র) বিকেলে সেই শ্রমিককে রক্ত দেয়ার কথা বলে নিচে ডেকে আনা হয় । পরে ইনজেকশনের মাধ্যমে অজ্ঞান করে তিন-চার জন মিলে তাকে ধর্ষণ করে । পরে মেয়েটি অসু¯’ হওয়ার গত দুই-তিন দিন ধরে কাজে আসেনি। আজ ওই শ্রমিক পরিবারের সাথে কারখানায় বিষয়টি জানাতে আসলে সজ্ঞা হারিয়ে পড়ে যান। এসময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা বিষয়টি জেনে কারখানার কাজ বন্ধ করে দিয়ে কর্মবিরতি শুরু করেন।
তাদের অভিযোগ, কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিচার না করে উল্টো ভুক্তভোগীর পরিবারকে নানা ভাবে হুমকি দি”েছ।
কারখানাটির পরিচালক মোরশেদ কবির পলাশ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে কি না তা আমরা নিশ্চিত না ।বিষয়টি নিয়ে আমাদের তদন্ত চলমান রয়েছে । যদি এমন কিছু ঘটে থাকে সর্বো”চ ব্যব¯’া গ্রহণ করা হবে। এছাড়া বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের শান্ত করে কারখানার পরিবেশ স্বাভাবিক করা হয়েছে। আজ কাজ বন্ধ করায় আমাদের কারখানায় প্রায় ২০ লাখ টাকার মত ক্ষতি হয়েছে।
আশুলিয়ার থানার ভারপ্্রাপ্ত কর্তকর্তা (ওসি) এএস এম কামরুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন,অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার জন্য অভিযান চলছে। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীকে স্বা¯’্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে। আশুলিয়ার নারী শ্রমিক গণধর্ষণের অভিযোগে কারখানায় কর্মবিরতি
নাজমুল হুদা,সাভার সাভারে একটি তৈরি পোশাক কারখানার অভ্যন্তরে এক নারী শ্রমিককে গণধর্ষনের অভিযোগ তুলে কারখানায় কর্মবিরতি পালন করেছেন শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার দুপুরে আশুলিয়ার নরসিংহপুর কারখানার ভেতরেই এই কর্মসূচি পালন করেন ইয়াগী বাংলাদেশ গার্মেন্টস লিমিটেডের শ্রমিকরা।
চাকুরিচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় নাম প্রকাশে অনি”ছুক শ্রমিকরা জানান, কারথানার এক নারী শ্রমিকের সাথে এই ঘটনা ঘটেছে। তিনি প্রায় ৮-৯ দিন আগে কারখানায় যোগ দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসে¤^র) বিকেলে সেই শ্রমিককে রক্ত দেয়ার কথা বলে নিচে ডেকে আনা হয় । পরে ইনজেকশনের মাধ্যমে অজ্ঞান করে তিন-চার জন মিলে তাকে ধর্ষণ করে । পরে মেয়েটি অসু¯’ হওয়ার গত দুই-তিন দিন ধরে কাজে আসেনি। আজ ওই শ্রমিক পরিবারের সাথে কারখানায় বিষয়টি জানাতে আসলে সজ্ঞা হারিয়ে পড়ে যান। এসময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা বিষয়টি জেনে কারখানার কাজ বন্ধ করে দিয়ে কর্মবিরতি শুরু করেন।
তাদের অভিযোগ, কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিচার না করে উল্টো ভুক্তভোগীর পরিবারকে নানা ভাবে হুমকি দি”েছ।
কারখানাটির পরিচালক মোরশেদ কবির পলাশ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আসলে ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে কি না তা আমরা নিশ্চিত না ।বিষয়টি নিয়ে আমাদের তদন্ত চলমান রয়েছে । যদি এমন কিছু ঘটে থাকে সর্বো”চ ব্যব¯’া গ্রহণ করা হবে। এছাড়া বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের শান্ত করে কারখানার পরিবেশ স্বাভাবিক করা হয়েছে। আজ কাজ বন্ধ করায় আমাদের কারখানায় প্রায় ২০ লাখ টাকার মত ক্ষতি হয়েছে।
আশুলিয়ার থানার ভারপ্্রাপ্ত কর্তকর্তা (ওসি) এএস এম কামরুজ্জামান বলেন,অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার জন্য অভিযান চলছে। একই সঙ্গে ভুক্তভোগীকে স্বা¯’্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে।